Featured Posts

[Travel][feat1]

National University Admission Masters Notice 2018

National University Admission




Masters Notice 2017-2018 Session Has Been Published at www.nu.ac.bd nu masters result from Admission Web Link www.admissions.nu.edu.bd.This National University Masters (Regular Programme) Admissions Notice From Our Educations in BD web link Easily. National University Admission Masters Online Form Apply will start  21 October 2018 and it continues up to 01 November 2018. National University Admission Online Form Apply fees 300 takas and this Apply form Submit Last day by College 03 November 2018 and continue to November 2018. National University Masters Class Start on 01 January 2019 .if you want to Apply for This NU Masters Admissions Then You can Easily apply for this NU Masters Professional Course – APPLY NOW

National University Admission Masters Notice 2018 National University Admission Masters Notice 2018 Reviewed by Jenni William on 19:32 Rating: 5

Apple new iOS release beta 12,

Apple releases new iOS 12 beta, putting a stop to infuriating update notification



“A new iOS update is now available. Please update from the iOS 12 beta.” If you’ve been running the latest version of Apple’s beta software for OS 12, you’ve likely been pestered by this notification a whole lot over the last 24 hours. Dozens of times? Potentially hundreds? Yesterday, it started showing up every time an iOS device was unlocked — or even if you just pulled down the notification tray a little bit.

Thankfully, just as we enter Labor Day weekend, Apple has shipped another iOS 12 update to restore sanity. If you open up your iPhone’s settings, iOS 12 public beta 10 (developer beta 12) is now available to download. Once you do, the obnoxious, constant alert — about an update that didn’t even exist — will go away.

Guilherme Ramo managed to pinpoint what went wrong with the last iOS 12 beta. The build thought it was about to expire, thus setting off the string of notifications and mass frustration

This annoying hiccup aside, the iOS 12 beta (especially as of the last few builds) seems to be delivering on Apple’s promises of faster, more fluid performance across the iOS product line. During the company’s most recent earnings call, CEO Tim Cook said there are over 4 million people running this year’s beta software.
But let me just say: I’m still not a fan of the changes they’ve made to sending a photo in iMessage. Just switch it back, Apple. Please.



Apple new iOS release beta 12, Apple new iOS release beta 12, Reviewed by Jenni William on 05:30 Rating: 5

এই ৩৭৭ টি প্রশ্নের মধ্যে ৬-৭ টা প্রশ্ন আসবেই চাকুরির পরিক্ষা বা বিসিএস প্রিলিমিনারিতে (ইনশাল্লাহ)।


✿➢১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর
✿➢২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর
✿➢৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান
✿➢৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে
✿➢৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
✿➢৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
✿➢৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন
✿➢৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি
✿➢৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
✿➢১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি ✿➢১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন
✿➢১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
✿➢১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
✿➢১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে
✿➢১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
✿➢১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
✿➢১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
✿➢১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
✿➢১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
✿➢২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
✿➢২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)
✿➢২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
✿➢২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
✿➢২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
✿➢২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
✿➢২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
✿➢২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
✿➢২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
✿➢২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
✿➢৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
✿➢৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
✿➢৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
✿➢৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
✿➢৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
✿➢৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
✿➢৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
✿➢৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
✿➢৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
✿➢৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
✿➢৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি
✿➢৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
✿➢৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
✿➢৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
✿➢৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
✿➢৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
✿➢৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
✿➢৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
✿➢৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
✿➢৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
✿➢৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
✿➢৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন
✿➢৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
✿➢৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে
✿➢৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
✿➢৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
✿➢৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
✿➢৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
✿➢৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
✿➢৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত
✿➢৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
✿➢৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে
✿➢৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
✿➢৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি
✿➢৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন
✿➢৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা
✿➢৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
✿➢৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
✿➢৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
✿➢৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস
✿➢৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
✿➢৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
✿➢৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.
✿➢৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
✿➢৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
✿➢৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
✿➢৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
✿➢৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
✿➢৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
✿➢৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়
✿➢৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।
✿➢৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার
✿➢৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
✿➢৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
✿➢৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
✿➢৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
✿➢৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি
✿➢৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
✿➢৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
✿➢৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে✿➢৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি
✿➢৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
✿➢৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
✿➢৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
✿➢৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
✿➢৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
✿➢৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
✿➢৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
✿➢৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
✿➢১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর
১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ
১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি
(২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)
১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%
১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জ
ন)
১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন
১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর
১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.
১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস
১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস
১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.
মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ
১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে
১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি
১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ
১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ
১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে
১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়
১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়
এরকম আরো গুরত্বপূর্ন সব পোস্ট সাথে সাথে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে দিয়ে রাখুন।
১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে
১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে
১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা
১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম
১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে
আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি
১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)
১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক
১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের
ভাষা আন্দোলন
১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে
১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO
১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি
১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন
১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন
১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)
১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান
১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের
১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে
১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর
১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে
১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা
১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে
১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসনছিল – ২৩৭ টি
১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি
১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)
১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন
১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে
১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ
১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালিঅবাঙ্গা
লি দাঙ্গা।
১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান
১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে
১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর
১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলাএবং আম্রকানন
১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর
১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল
১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম
১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ
২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ
❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
❍☞২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী
❍☞২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী
❍☞২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা
❍☞২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি
❍☞২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
❍☞২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)
❍☞২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার
❍☞২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে
❍☞২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি
❍☞২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের
❍☞২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল
❍☞২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ
❍☞২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি
❍☞২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
❍☞২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে
❍☞২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
❍☞২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা
❍☞২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী
❍☞২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা
❍☞২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১
❍☞২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড
❍☞২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন
❍☞২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন
❍☞২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)
❍☞২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
❍☞২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
❍☞২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
❍☞২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
❍☞২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
❍☞২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন
❍☞২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
❍☞২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
❍☞২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে
❍☞২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি
❍☞২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
❍☞২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন
❍☞২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ
❍☞২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়
❍☞২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ
❍☞২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
❍☞২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে
❍☞২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে
❍☞২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
❍☞২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
❍☞২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক
❍☞২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ
❍☞২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন
❍☞২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন
✺ ২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস
✺ ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
✺ ২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
✺ ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি
✺ ২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি
✺ ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী
✺ ২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট
✺ ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
✺ ২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট
✺ ২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট
✺ ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
✺ ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
✺ ২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
✺ ২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
✺ ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
✺ ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
✺ ২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের
✺ ২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
✺ ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন
✺ ২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে
✺ ২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান
✺ ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে
✺ ২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর
✺ ২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
✺ ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
✺ ২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে
✺ ২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে
✺ ২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর
✺ ২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
✺ ২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল
✺ ২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে
✺ ২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে
✺ ২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
✺ ২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ
✺ ২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে
✺ ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে
২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
✺ ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর
✺ ২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
✺ ২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর
✺ ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)
✺ ২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
✺ ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান
✺ ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)
২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর
✺ ৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল
❑➫৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
❑➫৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%
❑➫৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%
❑➫৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮
❑➫৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে
❑➫৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়
❑➫৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে
❑➫৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে
❑➫৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি
❑➫৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল
❑➫৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
❑➫৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে
❑➫৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল
❑➫৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
❑➫৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
❑➫৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
❑➫৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
❑➫৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)
❑➫৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
❑➫৩২০) পূর্বে – আসাম,ত্রিপুরা 


মিজোরাম,মায়ানমার
❑➫৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
❑➫৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।
❑➫৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
❑➫৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
❑➫৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
❑➫৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
❑➫৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
❑➫৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
❑➫৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
❑➫৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
❑➫৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
❑➫৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
❑➫৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
❑➫৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
❑➫৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
❑➫৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
❑➫৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
❑➫৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
❑➫৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
❑➫৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
❑➫৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
❑➫৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
❑➫৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
❑➫৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
❑➫৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
❑➫৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
❑➫৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
❑➫৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
❑➫৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
❑➫৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
■➢৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
■➢৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
■➢৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
■➢৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
■➢৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
■➢৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
■➢৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
■➢৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
■➢৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
■➢৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
■➢৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
■➢৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
■➢৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
■➢৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
■➢৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
■➢৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে■➢৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
■➢৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
■➢৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
■➢৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
■➢৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
■➢৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
■➢৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
■➢৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
■➢৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
■➢৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
■➢৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়.

এই ৩৭৭ টি প্রশ্নের মধ্যে ৬-৭ টা প্রশ্ন আসবেই চাকুরির পরিক্ষা বা বিসিএস প্রিলিমিনারিতে (ইনশাল্লাহ)।  এই ৩৭৭ টি প্রশ্নের মধ্যে ৬-৭ টা প্রশ্ন আসবেই চাকুরির  পরিক্ষা বা বিসিএস প্রিলিমিনারিতে (ইনশাল্লাহ)। Reviewed by Jenni William on 21:44 Rating: 5

Coming soon new i-phone For Apple's Q3 earnings,

Coming soon new i-phone For Apple's Q3 earnings,
Read carefully please....
The June quarter is typically Apple's smallest of the year. But Wall Street will be looking for hints about the next crop of iPhones.
When it comes to Apple's third-quarter earnings report Tuesday, the only thing that really matters is what it says about the next iPhone.

And while Apple doesn't give many -- or really, any -- details about its next iPhone during earnings calls, it gives small hints. CEO Tim Cook occasionally will make comments like Apple's expecting an "exciting fall," but that's as verbose as he gets. Still, financial analysts read the tea leaves to estimate how many devices Apple thinks it can sell in its September quarter, which usually includes the first week or two of new iPhone sales.
That means that when it comes to the fiscal third quarter, which covers the three months ended in June, Apple gets a pass. It's Apple's smallest in terms of contributing to annual sales. By the time the period ends in June, Apple's newest iPhones are already nine months old. Case in point: the iPhone 8 and iPhone 8 Plus were introduced in September 2017.
During the quarter, people no longer line up at Apple Stores but instead wait for the next phones to hit the market, likely in September. Last year, the iPhone X came out in November, a couple of months later than normal. Apple customers want the latest and greatest -- or to buy the older models at lower prices. History has shown that whenever Apple introduces a new iPhone, it cuts the prices of its previous models.

The fiscal third-quarter results "are likely to mean little to investors barring a significant surprise to iPhone units, gross margins or services trajectory," says Toni Sacconaghi, an analyst with Sanford C. Bernstein. "Investor focus has shifted to iPhone demand in FY19 with the next generation iPhones."
Apple declined to comment ahead of its earnings report.

iPhone moneymaker

Cook has been making efforts to expand beyond the iPhone, but Apple still gets most of its money from the popular smartphone. In the second quarter, it sold 52.2 million iPhones, which accounted for 62 percent of sales. (Services, Macs and iPads and "other products" like AirPods contributed to the rest of revenue). But Apple surprised almost everyone that quarter by reporting strong resultsdespite fears that slowing demand for smartphone had finally caught up to the Cupertino, California, company.

At the time, Apple noted that its iPhone X, which hit stores Nov. 3, was the best-selling device every week of the quarter, even though it was the most expensive phone Apple's ever made. The 5.8-inch device starts at $999, or $300 more than the 4.7-inch iPhone 8 and $200 more than the 5.5-inch iPhone 8 Plus.
With the iPhone X, Apple redesigned its popular smartphone for the first time in three years, getting rid of the home button to expand the touchscreen and adding a new FaceID technology. It touted the iPhone X as "the future" of mobile." Analysts predicted it would drive a "supercycle" that would reinvigorate excitement in the sluggish smartphone market, which has seen worldwide demand slip as people hold on to their devices longer. That didn't quite happen, but sales also haven't completely stalled, like some feared.

For the third quarter, which Apple will report on Tuesday after the market closes, analysts estimate the company sold 41.8 million iPhones, according to Sacconaghi. That's compared to 41.03 million in the same quarter in 2017.

Sales are projected to be $52.3 billion, up 15 percent from a year ago, according to Yahoo Finance. Earnings should rise to $2.18 a share from $1.67 last year.

Apple is expected to introduce three new iPhones in September, including the possibility for a model considerably larger than the iPhone X and another that's significantly less expensive.

But smartphones are no longer a fast-growing business for Apple. The "iPhone is becoming a stable business," Loup Ventures' Gene Munster noted, instead of the company's biggest growth driver. Unit sales won't soar each quarter like in the past, but they'll be flat to up about 5 percent, he estimated, as consumers steadily replace their phones.

Because so many people have iPhones, Apple's services business -- which includes the App Store, Apple Music and iCloud -- is where we'll likely will see a big leap. In the second quarter, Apple's services revenue jumped 31 percent to $9.19 billion while iPhone unit sales rose only 2.8 percent.

We have the best pipeline of products and services we've ever had," Cook said during Apple's second quarter earnings call on May 1.

Tuesday may give us the first glimpse of just how great that pipeline really is. 

'Hello, humans': Google's Duplex could make Assistant the most lifelike AI yet.

Tech Enabled: CNET chronicles tech's role in providing new kinds of accessibility.
Coming soon new i-phone For Apple's Q3 earnings, Coming soon new i-phone For Apple's Q3 earnings, Reviewed by Jenni William on 09:23 Rating: 5

Singapore under cyber attack: About 1.5 million health database steal including PM by the hackers SINGAPORE (Reuters)


Singapore under cyber attack: About 1.5 million health database steal including PM by the hackers
SINGAPORE (Reuters) - A major cyberattack on Singapore’s government health database stole the personal information of about 1.5 million people, including Prime Minister Lee Hsien Loong, the government said on Friday.
The attack, which the government called “the most serious breach of personal data” that the country has experienced, comes as the highly wired and digitalized state has made cyber security a top priority for the ASEAN bloc and for itself.
Singapore is this year’s chair of the 10-member Association of Southeast Asian Nations (ASEAN) group.

“Investigations by the Cyber Security Agency of Singapore (CSA) and the Integrated Health Information System (IHiS)confirmed that this was a deliberate, targeted and well-planned cyberattack,” a government statement said.
“It was not the work of casual hackers or criminal gangs,” the joint statement by the Health Ministry and the Ministry of Communications and Information said.
About 1.5 million patients who visited clinics between May 2015 and July 4 this year have had their non-medical personal particulars illegally accessed and copied, the statement said.
“The attackers specifically and repeatedly targeted Prime Minister Lee Hsien Loong’s personal particulars and information on his outpatient dispensed medicines,” it said.
A Committee of Inquiry will be established and immediate action will be taken to strengthen government systems against cyber attacks, the Ministry of Communications said in a separate statement.
It did not provide details about what entity or individuals may have been behind the attack.

Singapore under cyber attack: About 1.5 million health database steal including PM by the hackers SINGAPORE (Reuters) Singapore under cyber attack: About 1.5 million health database steal including PM by the hackers  SINGAPORE (Reuters) Reviewed by Jenni William on 07:45 Rating: 5

১০ লাখ ইয়াবা উদ্ধার ১০ হাজার প্রকাশ তবু এস পি সহ ১২ জন অক্ষত

উদ্ধার করা হয় ১০ লাখ ইয়াবা বড়ি উদ্ধার দেখানো হয় মাত্র ১০ হাজার ইয়াবা ৯ লাখ ৯০ হাজার ইয়াবা মাদক ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি পুলিশ সদর দপ্তরের তদন্তে সত্যতা পাওয়া যায় এসপিসহ পুলিশের ১২ জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ প্রশাসন অভিযানে উদ্ধার করা
১০ লাখ ইয়াবা বড়ির মধ্যে ৯ লাখ ৯০ হাজারই মাদক ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দিয়েছে কক্সবাজার জেলা পুলিশের একটি দল। পুলিশ সদর দপ্তরের তদন্তে তার সত্যতাও পাওয়া গেছে। তদন্তে জেলা পুলিশ সুপার, দুই অতিরিক্ত পুলিশ সুপারসহ পুলিশের ১২ সদস্যকে অভিযুক্ত করা হয়। কিন্তু কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ প্রশাসন। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ১১ জন এখনো কক্সবাজারেই দায়িত্ব পালন করছেন। একজন আছেন চট্টগ্রামে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, এ ধরনের অভিযোগ পাওয়ার পরই অভিযুক্ত ব্যক্তিদের কর্মস্থল থেকে প্রত্যাহার করে তাঁদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরের কথা।
এই বিপুল পরিমাণ ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনা ঘটেছিল ২০১৭ সালের ২৭ অক্টোবর রাতে। কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার একটি সুপারিবাগানে ইয়াবাগুলো রাখা ছিল। কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দল তা উদ্ধার করে।
পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ইয়াবা উদ্ধারের পর জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই বশির আহম্মাদ মুঠোফোনে এবং পুলিশ পরিদর্শক সুকেন্দ্র চন্দ্র সরকার নিজে পুলিশ সুপার এ কে এম ইকবাল হোসেনের সঙ্গে দেখা করে জানান, অভিযানে ৭ লাখ ৩০ হাজার ইয়াবা বড়ি উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু গোয়েন্দা পুলিশের এসআই জাবেদ আলম বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় যে মামলা করেন, তাতে মাত্র ১০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার দেখানো হয়। পরে তদন্তে প্রমাণ হয়, তাঁরা আসলে ১০ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছিলেন ওই দিন। বাকি ৯ লাখ ৯০ হাজার ইয়াবা তাঁরা একজন মাদক ব্যবসায়ীর মাধ্যমে বিক্রি করে দেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পুলিশ কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, কক্সবাজার গোয়েন্দা পুলিশের দুই কর্মকর্তার বিরোধের কারণে ঘটনাটি ফাঁস হয়। ওই সময় গোয়েন্দা পুলিশে কর্মরত বশির আহম্মাদ নামের এক উপপরিদর্শক এ ঘটনা নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগে তিনি বলেন, তিনি ছুটিতে ঢাকায় থাকার সময় অভিযুক্ত এক কর্মকর্তা তাঁর মুখ বন্ধ করার জন্য ঘুষ দিতে তাঁর বাসায় আসেন। একটি দৈনিক পত্রিকায় এ খবর প্রকাশিত হয়। পুলিশের অন্য একটি দল এ ঘটনা তদন্ত করে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগের সত্যতা পায়।
ইয়াবা বিক্রির ঘটনায় যাঁদের অভিযুক্ত করা হয়েছে, তাঁরা হলেন কক্সবাজার ডিবির তৎকালীন পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম ও সুকেন্দ্র চন্দ্র সরকার; উপপরিদর্শক কামাল হোসেন, মাসুদ রানা ও জাবেদ আলম; এএসআই মাসুদ মিয়া; কনস্টেবল মোবারক হোসেন, রুবেল ও কেফায়েত উল্লাহ। একই সঙ্গে কক্সবাজার জেলা পুলিশ সুপার এ কে এম ইকবাল হোসেন, উখিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার চাইলাউ মারমা এবং সদরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আফরুজুল হককেও অভিযুক্ত করে তদন্ত কমিটি।
পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, তিনি ইয়াবা বিক্রির অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। আর অন্য দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা তদারকি না করা, ভুল আদেশ দেওয়া ও দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ আনা হয়।
জানতে চাইলে কক্সবাজার জেলা পুলিশ সুপার এ কে এম ইকবাল হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘এ নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তর তদন্ত করছে, সেটা নিয়ে আমার কথা বলা ঠিক হবে না। তবে পুলিশ সুপার হিসেবে আমি এটা বলতে পারি, জ্ঞাতসারে আমি কোনো অন্যায়ের সঙ্গে যুক্ত নই।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার চাইলাউ মারমা বলেন, ‘আমি কাগজে-কলমে যা পেয়েছি, সেটার তদন্ত করেছি। তদারকির কাজে কোনো অবহেলা করিনি।’
পুলিশের তদন্তে সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ আনা হয়েছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের তৎকালীন পরিদর্শক মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে। মনিরুল এখন সৈকত পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বে আছেন। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, মনিরুল ইসলাম ৯ লাখ ৯০ হাজার ইয়াবা বড়ি বিক্রি করার কথা জানতেন। শুধু তা-ই নয়, এর আগে তিনি ৫০০ ইয়াবাসহ একটি ফ্রিজ জব্দ করেন এবং পরে তা বিক্রি করে দেন। একটি মামলার আলামত হিসেবে জব্দ করা একটি মাইক্রোবাস তিনি নিজে ব্যবহার করেন। তিনিই ১০ লাখ ইয়াবা নিয়ে অভিযোগ করা কর্মকর্তাকে ঘুষ দিতে এসআই মাসুদ রানাকে তাঁর বাসায় পাঠান।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে মনিরুল ইসলাম বলেন, এটা আসলে দুই দারোগার মধ্যে বিরোধের কারণে হয়েছে। একপক্ষ আরেক পক্ষকে ফাঁসিয়ে দিয়েছে। ঘটনা যা নয়, তা-ই বলা হচ্ছে।
পরিদর্শক সুকেন্দ্র চন্দ্র সরকার বর্তমানে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হিসেবে কর্মরত। অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা আমি করিনি। যে করেছে, তার নামই আসেনি।’
উপপরিদর্শক জাবেদ আলমের বিরুদ্ধে অভিযোগ, উদ্ধার করা ইয়াবা তিনি বিক্রি করেছেন। আর এসআই মাসুদ রানা অভিযোগকারী দারোগা বশির আহম্মাদের মুখ বন্ধ করতে তাঁর বাসায় ঘুষ দিতে গিয়েছিলেন। এসআই কামাল হোসেন ভুল মামলা দায়েরে সহযোগিতা করেন। তিনিও ইয়াবা বিক্রির টাকার ভাগ পান।
অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে উপপরিদর্শক কামাল হোসেন এখন কক্সবাজার পিবিআইতে বদলি হয়েছেন। অন্য সব কর্মকর্তাও কক্সবাজার জেলাতেই কর্মরত আছেন।
জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের উপমহাপরিদর্শক (প্রশাসন) হাবিবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনটি তাঁর দপ্তরে এসেছে। এতে যাঁদের নামে অভিযোগ আনা হয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হবে। মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের প্রত্যাহার না করার বিষয়ে তিনি বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ধরনের অভিযোগে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে-জানতে চাইলে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক নূর মোহাম্মদ প্রথম আলোকে বলেন, এ ধরনের গুরুতর অভিযোগের ক্ষেত্রে আগে সবাইকে প্রত্যাহার করা উচিত। তারপর তদন্ত প্রতিবেদন অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এমন ক্ষেত্রে ফৌজদারি আইনে ব্যবস্থা নেওয়ারও নজির আছে। 

বিঃদ্রঃপ্রথম আলো থেকে সংগ্রহীত।
১০ লাখ ইয়াবা উদ্ধার ১০ হাজার প্রকাশ তবু এস পি সহ ১২ জন অক্ষত ১০ লাখ ইয়াবা উদ্ধার ১০ হাজার প্রকাশ তবু এস পি সহ ১২ জন অক্ষত Reviewed by Jenni William on 08:58 Rating: 5

১১৬৬ জনের বড় নিয়োগ খাদ্য অধিদফতর এর

বড় ধরনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে খাদ্য অধিদপ্তর। এতে ২৪টি পদে ১ হাজার ১৬৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।এখানে ক্লিক করে আবেদন করা যাবে।শেষ হবে ১৪ আগস্ট বিকেল পাঁচটায়।

খাদ্য অধিদপ্তর সূত্র জানায়, উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ২৫০, সহকারী উপখাদ্য পরিদর্শক ২৭৪, সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর (গ্রেড ১৩) ৮, সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর (গ্রেড ১৩) ১৫, উচ্চমান সহকারী ৩১, অডিটর ১৬, হিসাবরক্ষক কাম ক্যাশিয়ার ৬, ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ান ২, ফোরম্যান ১, মেকানিক্যাল ফোরম্যান ২, অপারেটর ২০, ইলেকট্রিশিয়ান ৯, ভেহিক্যাল ইলেকট্রিশিয়ান ১, সহকারী ফোরম্যান ৩, মিলরাইট ৩, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ৪০২, ডেটা এন্ট্রি বা কন্ট্রোল অপারেটর ৬, ল্যাবরেটরি সহকারী ৮, সহকারী অপারেটর ১১, স্টেভেডর সরদার ৬, ভেহিক্যাল মেকানিক ৪, সহকারী মিলরাইট ৫, সাইলো অপারেটিভ ৫৬, স্প্রেম্যান পদে ২৭ জনসহ মোট ১ হাজার ১৬৬ জন লোক নেওয়া হবে।

বিভিন্ন পদে আবেদনের জন্য আলাদা আলাদা শর্ত আছে। অনলাইনে এসব পদের আবেদনের বিস্তারিত জানা যাবে খাদ্য অধিদপ্তরে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে। এসব জানা যাবে — এখানে ক্লিক এরমাধ্যমে।
আরও জানতে এখানে ক্লিক দিন
১১৬৬ জনের বড় নিয়োগ খাদ্য অধিদফতর এর ১১৬৬ জনের বড় নিয়োগ খাদ্য অধিদফতর এর Reviewed by Jenni William on 18:47 Rating: 5
Powered by Blogger.